এই গোলটি করার কারনে ফ্রান্সে হয়ে সর্ব্বোচ্চ গোলের মালিক হন তিনি।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণনাত্বক ছিলো ফ্রান্স। তবে শুরুর দিকে খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি।
দুইদিকের আক্রমণ ঠেকিয়ে দিচ্ছিল পোলিশ গোলরক্ষক।
এর মাঝে চুয়েমেনির বল ঠেকিয়ে দেন।
পোলিশ গোলরক্ষক সেজনি দলকে অনেক গোলের হাত থেকে বাচিয়েছেন।
অনেক চেস্টার পর ৪৪ মিনিটে গোলের দেখা পায় ফ্রান্স।
এমবাপ্পের এসিস্ট এ গোল করেন জিরু।
৭৪ মিনিটে ২ গোল করেন এমবাপ্পে।

0 Comments